Blog

দেশপ্রেমিক

25/09/2012 23:09
      জলবাষ্পে দেশপ্রেমিক জলের সাথে জলকেলি  নাতিদীর্ঘ বক্তৃতা শেষে আমরাও একদিন- হয়ে যাব এক আজব দেশপ্রেমিক!      
>>

আকাঙ্ক্ষা

25/09/2012 23:04
  আমাকে বোধটুকু জাগিয়ে দেয় বৈরি জাহাজ দুরত্ব কাহাতক জানে না শিল্প জাদুঘর বৃত্ত থেকে বৃত্তায়ন হয়ে চন্দ্রবিন্দু- কোথা গেলে টানা যাবে অভব্যতার রাশ। সমুদ্রে নেমে আবিষ্কার করেছিলাম নুড়ি সমগ্র হাতে হাতে উঠে আসে সভ্যতার ফসিল উন্মুক্ত বাজারের টুকরিতে বসে হয়েছিলাম সওদাপণ্য অগুন্তি মাথার একটা চোখও হিসেবে আনেনি তখন- স্বভাব আমি শেষ বিচারে থেকেছিলাম বাতিলসম এক। আমাকে অবাক করে কাশফুল বন মাতাল হাওয়া সমানে চালায় গণধর্ষণ ধর্ষিতা সে তবু চেনেনি শীৎকার, সহ্যের মালা গায়ে তার দিবসী আয়োজন মন্ত্রমুগ্ধ; আশ্চর্য জলছাপ। আজ শরতের আকাশে একঝাঁক পায়রা ডানা মেলুক আজ হেমন্ত নেমে আসুক আগেভাগেই পূর্বঘোষণা ছাড়া- আজ বেত হাতে ভূখা ছাত্র পেটাতে ইস্কুলে যাক অমিয় মাস্টার!
>>

বৃষ্টিসুখ

25/09/2012 22:58
  তপ্ত দুপুরে এসো দাঁড়কাক হই শোভিত উদ্যান ছেড়ে নেমে আসো পিচঢালা পথে এখান দিয়েই হেঁটে গেছে আমার পূর্বপুরুষ দেখিয়েছে, কিভাবে হেঁটে আপাতদৃশ্য না হাঁটা পথে। একদিন হাজার মাইল দূরের সূর্য্যালোক আমাকে ডেকেছিল অভিসারে অভিসারী মন, তবু আগ-পিছ না ভেবে বারণ করেছিল  কারণ ওখানে কেঁচোর ভয়; কেউটেরও তাই সহজাত পথ অনতিক্রম্য হয়েছিল নিমিষেই। এ তপ্ত দুপুর জ্বলজ্বলে খুব, লাবণ্যময় গ্রীবা কমে আসে পথ, কমুক আরো- তপ্ত দুপুরে আমি দাঁড়কাক হয়ে আজ পকেটে জমাবো সব বৃষ্টিসুখ।
>>

ভোর

25/09/2012 22:36
    নির্বিষ ভোর জানে কালের পাঠ আচমকা বিসম্বাদ হামলে পড়ে অহর্নিশ ছায়ার সাথে হেঁটে যায় আর এক ছায়ামানব। খুব ভোরে কাঁথাসেলাই,অহেতুক বিলম্বিত পাঠ দরোজার সামনে দরোজা হয় আরেক দরোজা, সমর্পিত হয় সব সমর্পন ঢঙে;নিদারুণ সহজিয়ায়। পালাবার পথ আসে পালাতে বলে- পালাবো কোথায়;আমাকে ঘিরে রেখেছে অদ্ভুত আরশি... পালাবো কেন;আমি কি তবে আরশিভীতু কেউ?
>>

গ্রামীণ ব্যাংক

15/09/2012 02:01
  দিনে একটাকা করে জমিয়ে রাখো পরকালে পাবে তুমি সত্তরের নিকাশ, দিনে একবার করে হলেও সঙ্গম করো পতিব্রতা নারী আহ্লাদে হেসে মরে- এ কেমন নিয়ম, ঋতুবর্তী দিনেও?   এ আমাদের কর্মবিধি অশিক্ষিত কালরাত্রি চেটেপুটে খাও, নিদারুন অভিজ্ঞতা আর সত্যাসত্য বিস্ময় আহ্লাদিত নারী জানে যজ্ঞের ধন, অভিজ্ঞতা সঞ্চয়ে মাঝে মাঝে লুটিয়ে পড়ে বিপরিত শ্রমে।   আমাদের ভিসা দাও, অবাধ যাতায়াত উদ্বাস্তুসম আমাদের সীমান্ত খোলা, তবু কাঁটাতারের ব্যারিয়ার গ্রাম্য অভিমানে আমরাও জানি শহুরে হিসাব সুদ-আসলে সত্তর হোক, দিচ্ছি তবে এইতো ঢের আমরাও কুটনীতিক হবো, হতে চাই এক রাষ্ট্রনায়ক এ নিদারুণ কূটচাল নয়, আমিই যেখানে গ্রামীণ ব্যাংক! 
>>

বাহুল্যসম এক

12/09/2012 21:58
  শামিয়ানার নীচে আন্ধার জড়ানো উপরে হেসে ওঠে চৈত্রের রোদ বোধের নৈবেদ্য জড়িয়ে রেখে আকাশে ভাসে তুলতুলে ক্যানভাস। ঔপনিবেশিক মাত্রা ভঙ্গ করে ভোরের আলো ঐশীশক্তির দেখা পেতে এক পা এগুতে যায় সম্যক দৃষ্টিজ্ঞান এ সব বাহুল্য মাত্র, খোলস ভাঙে প্রতীচ্য মন।   আজ এক ফোঁটা বৃষ্টি ঝরুক স্বাস্থ্যসম্মত এক চিলতে রোদ উঠুক আজ রুগ্নসমেত জেগে উঠুক প্রান্তিক কাল, স্বজাত্যভিমানে। এ এক আজব কাল; নৈঃশাব্দিক দ্রুম আমাকে সম্পৃক্ততা জ্ঞান দেয় স্বতোদীপ্তিমান বোধ স্বভাব আমি বদলে যাই তুখোড় ভূগোলজ্ঞানে তাই আজ সব একাকার হবে নীল শামিয়ানায় নীচে                                 গ্রামজ অভিমানে, আন্ধার-আলোসহ।  
>>

নীল চাঁদ

09/09/2012 02:22
  একটা আস্ত চাঁদ, নীলাভ ভীষণ মনের নোঙরে ঢুকে পড়ে আচমকা বিষাদে নদীর বুকে বাতাসের ফাঁকে কদাচ চোখ যায়, বিষাদে মাখামাখি আলগা পথ মাঝপথে, উতলে ওঠে নদীর বুক খবরটি হয়ত গুরুত্বহীন, তাই ছাপেনি কোন সংবাদপত্র। সেদিন দখিণা হাওয়ার গায়ে ভেসেছিল একটা টুইটুম্বুর কামার্ত বুক নগরের অলিগলিতে সারিবদ্ধ মানুষে সারি, উল্লসিত অনলাইনী যুবা বাতাসের শীৎকার, কপাট বন্ধ উলুখড় অথবা ধ্রুপদী নৃত্য সব তেড়ে আসে নির্নিমেষ সহজিয়া আদিপোষাকে। আদিতে অন্ত ছিল না বলে যুবামন আহা কালের কাল ভবিতব্য ভাবেনি কেউ তাই নগরে নাগরিক হাঁটে উচাটন মনে একটা আস্ত চাঁদ বিষণ্ণ ভীষণ, পোষাকী ঢঙে নাড়িয়ে দেয় সব নীল-নীল; নীলে মাখামাখি হয়ে পোয়াতি হয়ে উঠুক সারা বিশ্ব।
>>

জানে অবনত পাতারা

25/08/2012 01:43
    অবনত পাতারা জানে শৃঙ্খলিত গ্রামের মাটি অবনত পাতারা জানে উল্লসিত রতিক্রিয়া।   বর্ষণ শেষে নিরুত্তাপ ভূধারায় নামছে এক কঠোর বাষ্প ঊর্ধ্বপানে তাকিয়ে থাকে কালের মশাল তারা উপলব্ধির দরোজায় টোকা মারে শিক্ষিতজনের শীতলস্নেহে জড়িয়ে নেয় কালের ওম, তাদের কথা আলাদা যারা আলাদা ভেবেছে নিজেদের অবজ্ঞায় উপলব্ধি করেছে কিছু স্বর্গীয় গৌরব।   আমাদের কল্পউৎসবে হাজির হয়েছিল কিছু সমার্থক শব্দ বৃষ্টিদিনে তাদের ঈশারায় দেখিয়েছি মেঘদল আবারো অবনত পাতা আবারো রমণক্রিয়া আমাকে দেখায়, আমাকে শেখায় জন্মরহস্য।   রায়নগর ২৪ অগাস্ট ২০১২।
>>

বোতাম

27/07/2012 23:47
  মাঝে মাঝে মাঝপথে থেমে গেলে সামনে-পেছনে থাকে অবারিত কিছু পথ দৃশ্যত সামনের পথ খোলা থাকলেও পা বাড়াতে সমূহ ভয় তবু ভয়কে জয় করতে হয়- এ যে জীবনের পাঠ। জীবনকে ভাবার আগে যে জীবন তুমি করেছিলে আপন কতক মাত্র পদক্ষেপে কী এক অজানিত ছবি যে স্বপ্নকে তুমি সাজিয়েছিলে মনের কপোত ঘরে কোনো এক অদৃশ্য কালবোশেখি হানা দেয় তাতে বেড়াগুলো ওড়ে যায়; আবার ফিরে আসে, আবার ওড়ে তুমি বসে পড় পথের ধারে যদি পথকে আপন ভাবো তবে মনে রেখো কোনো কোনো পথও নির্ধারণ করে তার শেষবিন্দু তখন কোথা পালাবে তুমি?   এ সময় তোমাকে লোভাতুর করে তুমি ডুবে যাচ্ছো সময়ে অজানিত সম্মোহনে ইশারায় ডাকে শীতের শীতপাখি শীত চলে গেলে গ্রীষ্মের দাবদাহ, চৌচির হবে মাঠ-ঘাট খা খা প্রান্তরে কে দেবে জলজধারা হঠাৎই বন্ধ হয়ে গেলে স্বাপ্নিক দ্বার কোথা পালাবে তুমি?   মেয়ে, গতকাল তুমি পরেছিলে যে জামাটা কোনো এক বেয়াড়া কাক আনমনে পয়ঃকার্য সারলেও সাফসুতরো শেষে সে তোমাতেই যুৎসই দর্যিবাড়ির পথ যতই জানা থাকুক তোমার মনে রেখো, জামার একটা বোতাম ছিঁড়ে গেলে সে ছেঁড়া; ছেঁড়াই!  
>>

লোমরাজ্য

26/07/2012 22:17
  ক্রমশ লোমশ হাতে জন্মায় রাজ্যের লোম এ যে লোমরাজ্য, ভুলে যেতে বসে লোমের ব্যাকরণ একদিন আমাদের থেকে আমার আমিত্বকে বাদ দেয় অযথা তাই একদিন দেখি আমাদের থেকে আমি নাই আমাকে বাদ দিয়ে আমাদের তরী এগিয়ে চলে নিজস্বতায়।   লোমরাজ্যের বাদামী লোম কালো হলে বদলায় আকাশের রঙ দখিনের হাওয়া উত্তরে গেলে কানে কানে বলে বিষণ্ণতার কাল গাঢ় নীল, তাই নীলের সাথে আদিখ্যেতা নয় ভুলে যাওয়া হোক হালখাতার খতিয়ান, হাওয়ার সাথে জমে থাকুক আরো কিছু লেনদেন।   যে হাওয়া শুকিয়েছে কাল আমার ঘামগন্ধা শার্ট আমি তাকে ভালোবাসা দেব আজ খলুই ভরে।
>>

ঘুম নিয়ে নির্ঘুম রাতের কাব্যকথন

21/07/2012 01:43
  একদিন ঘুম ঘুম চোখে আমি পাড়ি দেবো ঘুমের বাড়ি, তাই দিনকার প্রাত্যহিকতা লুকিয়ে রেখেছিলাম আমি যতন করে তোমাকে ভেবে ভেবে কত রাতকে রূপান্তর করেছিলাম দিনের রূপে কত দিনকে দেখিয়ে দিয়েছিলাম রাতের পথ তবু ঘুম, আকণ্ঠ ঘুম, নিমগ্নতার চাদরে ঢাকা ক্লান্তিহীন ঘুম।   ঘুম দাও, হে ঘুমের রাণী আমাকে ঘুম দাও তোমার খলুই থেকে আমি আজ আমাকে ছেড়ে আমাকে নিয়েই ঘুমুতে চাই জন্মের ঘুম!   ২, একদিন সন্ধ্যে হলে সন্ধ্যা নামে পৃথিবীতে পথচলতি পথিকের চোখে জাগে সন্ধ্যের আকুতি; একদিন সন্ধ্যে হলে তোমার চোখে ভাসে ঘুমের বলিরেখা তাই তুমি ঘুম হও, ঘুমের রাণী সেজে বসাও ঘুমের পসরা। ঘুম আমার পছন্দের খুব নির্ঘুম থেকে থেকে- তবু তুমি ঘুম হও, ঘুমের রাণী বলে তোমার কাছে চাইছি আমি একটূকরো ঘুম!
>>

যমদূতের প্রতীক্ষায়

19/07/2012 22:55
  সামান্য সর্দি-জ্বর অসামান্য রূপ নিলে আমাকে দেখাতে চায় যমের বাড়ি যমের বাড়ি অদ্ভুত কী অসামান্য ঢঙ তার আয়েশি ভঙ্গিমায় ঘুরে ফেরে সে বাড়ি থেকে বাড়ি।   মাঝে মাঝে ভাবি কতদিন হয় দেখিনা তারে দেখেছি বলেও মন বলেনি কভু, তবু ভাবি হয়তো কোনকালে দেখা হয়েছিল অচেতনতায় দেখবো বলে শুরু করেছিলাম যে পথচলা সেই কবেকায় থেকে- মাঝখানে সে কানের পাশ দিয়ে সা-ই করে যায় কিম্ভুত চিহ্ন রাখে মনে রাখার অথচ পরক্ষণে ভুলে যাই নিজের মত করে একবার তাকে চাই আর একবার ভুল করে ভুলে যাই হয়তো ভুলে যাওয়াটাই ধর্ম জেনে আমি তাকে ভুলে যাই হয়তো ভুলে যেতে চাই বলে!   গতরাত আকাশ ঢেকে রেখেছিল কুয়াশায় তাই নামতে পারেনি আমার যমদূত হয়তো পথ ভুলে চলে গেছে সে অন্যের বাড়ি তাই অদ্যভোরে পাড়ার কোন বাড়িতে জমেছে কান্নার রোল বাকিরা ব্যস্ত হয়ে পড়েছে অন্তিমযাত্রার আয়োজনে।   আয়োজন-আয়োজনে আয়োজন ফূরোয় পথে পথে হয়ে যায় পথের শেষ আমার জন্যে যে থাকে সতত প্রতীক্ষায় আমি তাকে ভুলে যেতে বসি আর কারো জন্যে যম নামে যাকে দিয়েছিল কেউ কোনজন কোন সে উপাধি আমি একা বসা থাকি তার সতত...
>>

জল

19/07/2012 22:54
  জলের সাথে জলকেলি খেলে কিছুটা যৌবন ভাগ করে দিয়েছি মাছরাঙার ঠোঁটে সদাশয় জল ভোরের প্রারম্ভে কিঞ্চিত আপত্তি জানালেও প্রভাতের রক্তিম আভায় ঝেড়ে ফেলেছে সমূহ রাগ কাল দখিনা হাওয়া বেড়াতে এসে শুধিয়েছে জলসংযোগের সবিস্তার অথচ আড়চোখের চাহনি হজম করতে গিয়ে শুষ্কপ্রান্তরে পেয়েছি পিছল অনুভূতি।   জলপ্রারম্ভের কিছু শুনিনি কভু জন্মোত্তর সময়ের জলকেলি অনুভব মাএ, জলসংযোগ কাঙ্খখিত হলেও জলের নাগাল কোথা; তবু ভেবে দেখেছি- জলেই দিশেহারা পূর্বপুরুষী জলযৌবন!  
>>

এক বেপথু ফুলের গল্প

19/07/2012 22:54
  বারান্দায় ঝুলে আছে ফুলের টব ছড়াচ্ছে গন্ধ আমৃত্যু মেকি এক রোদের দেখা কোনকালে পায়নি বলে কোন জনমেও এতটুকু প্রাণের পরশ লাগেনি গায়ে তবু তাকে ফুল বলে জানে সবে-আমিও বাগান ছেড়ে আশ্রয় নিয়েছে সে ছাদের তলে ওখানে কীসের ভয়-কীটের? জানেনি কেউ দিনে দিনে কতদিন যায় তবু ঝরে না যেন ধর্মভোলা এক বেপথুজন। কতগাছ নুইয়ে পড়েছে গত কালবৈশাখিতে কত কীটের দংশনে মাটির বুক দেখেছে কত পাপড়িমালা কত শোক মিছিলের শোভা বাড়িয়েছে কতশত তোড়া অথচ আশ্চর্য তুমি এক শুধু শুধু আশ্রয় খোজ টবের বুকে।   হে ফুল,অতিশয় চিরজীবি ফুল কে কবে শিখিয়েছিল তোমায় ধর্মভোলার কে কবে দেখিয়েছিল পথ পথহারাবার এক অনুভূতিপ্রবণ সুহৃদ আমি একবার সাইরেন বাজিয়ে দেখাও তোমার সমূহ ঋতুকৌশল!  
>>

ভ্যালেণ্টাইন কন্যাকে

19/07/2012 22:52
  আমার নিকটাত্মীয় আমাকে দেখে আমি দেখি তাকে আমরা মাঝে মাঝে মজে যাই আমাদের মাঝে আমাদের এ মজে যাওয়াকালের হিসেব রাখেনা তুমি-আমিসহ অপরাপর কেউ- পৃথিবীর সব সংগীত ভুলে দিয়ে আমরা বাতাসের গায়ে ভাসিয়ে দিই কোনো আচানক সংগীত।   হে ভ্যালেণ্টাইন কন্যা, আমার এ আমি অচেনা হয়ে যাই কোন এক তোমাকে পেয়ে গেলে- তুমি যদি আমার হয়ে আমাকে ভাবো কোনদিন মনে রেখো পৃথিবীর সমানবয়সী কোন প্রেমপত্র লিখা হবে শুধুমাত্র তোমাকে উদ্দেশ করে অহনির্শ।  
>>

Items: 31 - 45 of 156

<< 1 | 2 | 3 | 4 | 5 >>

Search site

একটি ব্যক্তিগত ব্লগ। সব দায় এবং দায়িত্ব লেখকের একান্ত নিজস্ব।