Blog

আগামীকাল

14/07/2012 18:30
  রোজ রোজ ভেবে যাই আগামীকাল অথচ আগামীকাল রোজকার মতোই আজ হয়ে যায় এভাবেই নিয়মানুবর্ত কালের ঘড়ির মতো, আমাদের আগামীকাল আগামী দিনেই থাক সবকিছুতে আগামীকাল আগামীদিনেই- অথচ তোমাকে ভাবার কালে আমার কোন আগামীকাল নেই তোমাকে চাওয়ার কালে সবকিছু হোক আজ; আজকের মতোই!
>>

ব্যাকরণ

14/07/2012 18:29
  চতুরতার নিজস্ব ব্যাকরণ থাকে পদ, কাল, সমাস বিন্যাস নিবিড় বৃক্ষের মতো তবু রাতের অন্ধকারের মাঝে তারা মাঝে মাঝে আবিষ্কার করে সলাজ সূর্যের।   চতুরের ক্লান্ত তনুতে নিয়ত প্রজাপতির বাস ছাপোষা টিকটিকির মতোই নিরীহ লেজ মাঝে মাঝে ধূমায়িত আবরণ হানা দেয় পাড়াঘরে লেজখসানো কালে; ধীরলয়ে!
>>

জীবনের পদত্যাগপত্র

14/07/2012 18:29
  এত কিছু জানা ছিলো না তাই জীবনের পদত্যাগপত্র জমা দেয়া হয়নি কারো কাছে- মাঝখানে বত্রিশ দাঁত আরশোলা কাটে এ সত্য সত্যই এক অবিন্যস্ত সময় ঢাকা পড়ে উৎসাহপ্রবণ চেহারার আড়ালে।   বিশ্বাস করো করমর্দনের বাকী আছে টুকরো পোষাকের বিন্যাস হয়নি বোতামঘরে তাই পরিচয়পর্বে সন্তর্পনে সামনে এসেছিলো এক উদাসী সাংবাদিক, আমি তাকে দেখাতে চেয়েছিলাম বয়সের গতি কিন্তু সময় দেবার সময় ছিলো না বলে দরোজাটা বন্ধ হয়েছিলো প্রেতহাসি দিয়ে।   ইদানিং পরিচয়পত্র হাতে পেয়েছি- ঠিক যেন স্বর্গীয় মরুদ্যান, নিকষ কালোর আড়ালে আচানক শরীরী ভাষাসমেত- সত্যায়ন করে দিয়েছেন স্বয়ং ঈশ্বর তাই আজ জীবনের পদত্যাগপত্র উপস্থাপন করবো নিজের কাছে; প্রেম-অপ্রেমহীন জীবনের কাছে।
>>

মিঠাপানির যৌবন

14/07/2012 18:28
  একটা রাতজাগা রাতে কল্পলোকে পথ হাতড়ায় ক’জন পরিব্রাজক তাদের সুতীক্ষ্ণ পর্যবেক্ষণী ধ্যানে পড়শীদের ঘুম ভাঙে মাঝরাতে বাতাসের মিহিস্বর আলতো করে ঠোকর মারে জানালার কপাটে অথচ ভেন্টিলেটরে তার সমূহ আপত্তিবিশেষ।   একদিন, একদিন এভাবে করে কেটে গেছে অনেকদিন দখিনা হাওয়া নাম লিখিয়েছে প্রৌঢ়ত্বের কাতারে যারা শুনে তারা হি হি করে হেসে উঠে কিছু কিছু হাসি আলাদাভাবে আলগা হয় হাসি চরিত্র থেকে কিছু হাসি প্রতিবিম্বিত হয়ে ফিরে আসে মনের গহীন কোণে।   ধ্যানরত কারো কারো যতিচিহ্ন পড়ে মাঝপথে থেমে পড়ে ধ্যাণ যুবাযৌবনের পলিমাটিতে খানিক আঁচড় লাগে আলগোছে ইস, কী দুঃসহ আনন্দসজ্জা; হাওয়া দেখিয়ে পথ হারায় যৌবনকাল, যৌবন ওহে কল্পভ্রম অবিনাশী যৌবন- আমাকে দেখাও, আমাকে চেনাও সুমিষ্ট সেই মিঠাপানির হৃদ।
>>

মধুরস

14/07/2012 18:28
  শুনছো কী আগুন ছোঁয়া চোখ ঠিকরে বেরিয়ে আসছে চামড়া থেকে পলাতক মরিচ গাছের রঙ মেখে সামনে এগিয়ে আসে পেছনের দরোজা দিয়ে।   ওরা পাগল বলে লিখে রেখেছে আজকের সংবাদপত্র তারা পরোয়া করেনি সামান্যই কারণ ময়ূরপুচ্ছে আদিখ্যেতা উষ্ণতা জড়িয়ে রেখেছে জামার ভেতরে বোতাম আটকানো উষ্ণতা- বাইরে থেকে ছুঁয়ে দেখে যায় বদমায়েশ বাতাস, এ যেন রূপকথার গল্প- চোখ বুজে নিলে প্রবহমান বঙ্গোপসাগর ঝাঁপ দাও ওহে ঝাঁপ দাও পর্বতশৃঙ্গ থেকে দেখো একটা নিবিড় সময় অপেক্ষায় থাকে                         মধুরসে সিক্ত হবে বলে!
>>

দোহাই

14/07/2012 18:22
  পরিস্রুত জলের দোহাই এখানে একদিন মাংসের হোলিতে মেতেছিল আশ্চর্য যুবা গলিপথে তার চকিত চাহনি অথবা আচানক শিকড়, কত জল বয় শিরা ধরে আচানক ঢঙে আমি কী জেনেছি তার ছলা একান্ত সময়ে মাংসাশী হয়ে!   এভাবে দিন বয় দিনের পথ ধরে বয়সের ভারে পেকে আসে মাথার চুল কমে আসে কব্জির জোর, ভাবনাসমূহ দিনের কলা তীব্রতায় নিশুতি রাত হেঁকে যায় আলগোছে রাতজাগা পাখির ঠোঁটে!
>>

আদি প্রেম

14/07/2012 18:21
  একটা তীব্র পেলব রাতের অপেক্ষায় আছি যার অধর ছুঁয়ে যাবে মখমল রঙে আমি ছুঁয়ে যাবো তাঁর হৃদয় অলিন্দ্য; পোড়ামুখি নয় সপ্রতিভ আবেশে, শুনেছি, রাতের গতরে জড়িয়ে থাকে অশেষ ওম আমি ওম ছুবো, ওমের গতর ধরে টান দিয়ে ভেতরে দেখে নেবো নির্নিমেষ মোহময়তা, মোহময়তায় আমার আকাঙ্খা ঢের তাই ফি-রাত মোহময়তাকে খুঁজে ফিরি দূর্নিবার টানে।   রাতের গতরে বসত করে আদি প্রেম, আমি আদি প্রেমে সওয়ার হবো গতরে গতরে যদি প্রেম জাগে আমি তবে বোবা দর্শক হবো দূর থেকে দেখো নেবো সব, কাছে এসে গিলে নেবো সব এ প্রেম সত্য সত্যই প্রেম নির্মোহ প্রাগৈতিহাসিক!
>>

বৈশাখি সুর

14/07/2012 18:20
  কল্পলোকের সাঁতার প্রতিযোগিতায় পরিশ্রান্ত যুবক চোখে-মুখে বিগত রাতের ঘুম ঘুম ভাব তখনো বর্তমান আকাশে প্রতীক্ষিত চাতকের উদ্দীপিত চাহনির দাগ আর খাঁ খাঁ রোদ্দূর শেষের দূর্বিনীত মাঠ প্রতীক্ষার দড়ি বেয়ে ওঠতে চায় কাঙ্খিত লক্ষ্যে, খানিকদিন আগে পোড়াবাড়িতে নির্বাসনে যায় সুড়ঙ্গ পথ সপ্রতিভ ধারার ধারাবাহিকতা এখানেও ধারাবাহিক বলে পূর্বতন নিয়মের ব্যত্যয় হওয়ার সুযোগ নেই ফি-বছর।   আকাশের আচমকা পরিবর্তন স্বতঃস্ফূর্ত স্বাভাবিক সবুজ বনানীর উদ্দাম আন্দোলনে কাঁপে সারা দেশ ভালোবাসার ফেরি করে বেড়ায় দখিনা বাতাস গ্রাম্য সংস্কৃতির অনুষঙ্গের সুযোগের সদ্ব্যবহারে উল্লসিত চারণ কবি হালনাগাদ বৈশ্বিক সংস্কৃতি তখন অসহায় কুলোব্যাঙ কংক্রীটের শহরে গ্রাম্য কুঁড়েঘর সপ্রতিভ সানকীর পান্তাতে নাক ডুবায় আধুনিকতার পূজারি   চৈত্রের খরা ভেসে যায় মাটির টানে আর বৈশাখি সুরের অনুরণনে।
>>

যে যেখানে

14/07/2012 18:14
  পালিয়ে কোথা যাবে তুমি বড়জোর পাখি হবে- পালক খসা বৃথা ডানা ঝাপটানো শেষে ঘামে জবু থবু তৃষ্ণায় পান করবে যে নোনাজল সেখানে আমাদের হাপিত্যেশ গাঢ় হলে পাখি হয়েও আকাশে বিতৃষ্ণ হবে আমরা করে যাবো শ্মশানঘাটে শ্লোকপাঠ।
>>

পাড়া আর পড়শীজন

14/07/2012 18:13
  পাড়ায় ধুন্ধুমার হাঙ্গামা লেগে গেলে আমাদের সবাই আকাশ দেখতো জানালার আড়ালে নিজেদের লুকোবার আচানক প্রত্যয় অথচ অদূরে মিটি-মিটি হাসতো সুনীল আকাশ, আকাশের সাধ ছিল একদিন হাঙ্গামা দেখার তাই কায়ক্লেশে কোন এক বৈরি সময়ে নেমেছিল ধরায় মাটির কাছাকাছি আসবে বলে হাত পাতে সূর্যের কাছে পাছে আলোহীনতায় অপবাদ জুটে কপালে ফলত নিমিষে আন্ধারে ঢাকা পড়ে পৃথিবীর অবয়ব। একদিন আমাকে একটা ক্রিকেট মাঠ ডেকে শোনায় আকাশের সাথে সম্বন্ধের কাহিনী পাড়াময় চাউর হয়, আমি হয়ে যাই ঐশ্বরিকজন লাইনে লাইনে লাইন বাড়ে অদূরে মুখ টিপে হাসে সাদাসিধে ক্রিকেটমাঠ।   আমাদের পাড়া কোনদিন দেখেনি শুভ্র সফেদ ঘাস প্রকৃতির কাছ থেকে নিতে পারেনি স্বপ্নের মানচিত্র তাই নিয়ম করে বাতাসের বিপরিতে ঘর তোলে আলো দেখে আটকে রাখে জানালা কাঁচ, তাই পাড়ায় পাড়ায় যুদ্ধ বাধে। ছড়ায় ঘর থেকে ঘরে ঘর ঘর প্রতিঘর ডাকে, শাদাপতাকাবাহি ভেবে আমি দিকহারাজনের মতো দিকে দিকে ঘুরি অগুন্তি স্বপ্নের পসরা নিয়ে যেন ঠায় দাড়ানো এক স্বপ্নবিলাসিজন।
>>

কথা: কিছু বলা আর কিছু না বলা!

14/07/2012 18:08
  আমার কিছু বলার ছিলো বলা হয়নি এখনো!   আমাদের বলার কাল দ্রুত বয় আর আমরা ছুটি তুলনামূলক ধীর লয়ে তাই প্রায়শই তাকে ধরা হয়না; ছোঁয়া যায়না। সেই কবে এ পথ তার পথে নাম লিখিয়েছিলো কে জানে হয়তো চলবে বলেও মনস্থির করেছেও। মাঝে মাঝে যখন ভাবতে বসি আমাদের আগমনের হেতু কিন্তু কোন এক জায়গায় এসে থমকে যায় সব; এগোয়না তার নিজের মত করে। ভাবনার ফল ভাবনা মাঝেই আটকে যায়।   তার কাছে আমার কিছু চাওয়ার ছিলো। পাবো বলে বাড়িয়েছিলাও হাত। একান্ত। তার ভাবনারেখা ভাবা হয়নি সে কালে। ইতোমধ্যে কত উত্তরের বায়ু মিশেছে গিয়ে দক্ষিণে। কত জল গড়িয়েছে সুরমায়। কত পাখি ফেলেছে তার পালক। অথচ জানা যায়নি তার বোবা অনুভূতির ভাষারূপ। আমার কাছে আমার যে অনুভূতি গচ্ছিত ছিলো তার কোন একটা অংশ নিজের কাছ থেকে বিলিয়েবো বলো নিয়েছিলাম ছাড়পত্র তাকে গন্তব্য ভেবে হিসেব রাখা শেখা হয়নি কোনোদিন। মাঝখানে শুধু শুধু তোমার খানিক সম্মতি চেয়েছিলাম বলে ব্যস্ত রাস্তার পাশে নিজেকে গুটিয়ে রাখতে পেরেছিলাম কয়েক লক্ষ মুহুর্ত। ভেবে দেখো, এ সময়- কী নিদারুণ অস্বস্তির, কী নির্লজ্জ্ব স্বার্থপতার চাদরপরা তারপরও দাঁড়িয়ে থাকতে পারি ঠিক ঠিক...
>>

চরিঞ্চুকালে বসে সিগারেট ফুঁকে কবির য়াহমদ

14/07/2012 18:08
  আমার বত্রিশে পৃথিবী হাজার ছাড়িয়ে যায় জমাট বাঁধা জিহ্বাতে আটকে যায় কাল আর দিগন্তবিস্তৃত মহাকাল হাজার বছর বয়েসী বটের শাঁখে হাওয়া লাগে পৃথিবীর কপট অন্ধকার মুখ ঢাকে চুপিসারে আঁটকে যাওয়া জলসাঘরে- একদিন নক্ষত্ররাজি হালখাতা খুলে নিঝুমদ্বীপে পা ফেলতে অদ্য ভুলে যায় বহতা কালে অথবা তার গতিতে কালের ইরাক-কুয়েত নিজেদের ব্যতিব্যস্ত রাখে সভ্যতা পুনরুদ্ধারে কালে বসে তাকিয়ে থাকে হাতের দিকে ইশারার আশায় চরিঞ্চু কাল মানচিত্র খুঁজে-ব্যস্ত রাস্তার টংঘর প্রস্ফুটিত হয় আপন আলোয় সামনের বেঞ্চে আনমনে সিগারেট ফুঁকে কবির য়াহমদ সিগারেটে সিগারেটে আগুন বিনিময়ক্ষনে ঝাঁঝ ওঠে মরিচের ক্রমে ক্ষয়ে ক্ষয়ে আসে বত্রিশের যৌবন; মুখ থুবড়ে পড়ে ডাস্টবিনে।   কসম রাতের, কসম পৃথিবীর, কসম ঝাঁঝওঠা মরচে সময়ের আমি কোনো এক প্রভাত আলোয় আমাকে ছাড়াবো তোমাদের পৃথিবী থেকে!
>>

আলো

14/07/2012 18:07
  যে তুমি বসা আছো আলোর সমান্তরালে তোমা থেকে উদগীরণ হয় আরো কিছু আলো আলো চাই আমি নিখাদ আলো- এক পশলা বৃষ্টির মত অপার আলোর ভেসে যেতে চাই আকণ্ঠ।   যে রাত রোজ রোজ আঁধার নিয়ে নামে তার অপর পিঠে বাকী কিছু আলো আমি রাত হাতড়াই আলোর খুঁজে, আলো, আলো নির্ঝঞ্জাট আলো আমাকে আমা থেকে প্রকাশিতের কাঙ্খিত আলো।   এ কাল বড় চলিঞ্চু আমাকে পেছনে ফেলে নিয়ত আমি ছুটি তার পিছে সে সামনে থেকে বাঁকা চোখে হাসে, এ হাসি নিঠুর কোনো এক; দীর্ঘায়ু পায় তার পূর্বপুরুষ থেকে আদিখ্যেতামোড়া মাঝে মাঝে অপলক চোখে পড়ে নেয় রহস্য চাদর আমি ছুটি স্বনামে, মৃত্তিকার স্বাদ ছুঁয়ে ছুঁয়ে- আমার সময় হয়নি আলোকে ধরার; আলোকে ছোঁয়ার                                             তুমি কী ছুঁয়েছ তাকে!
>>

কমে যায় দিন; জীবনের আয়ু

14/07/2012 18:06
  দিনভর রাত খুঁজি রাত এলে পাখা মেলে দিবাযাত্রার স্বপ্নপালক সেই কবে থেকে এ পথে পা বাড়িয়ে পায়ে পায়ে হাঁটা হয়ে যায় অগুন্তি পথ কত পথ, শত পথ মাড়ানো পথ আলগোছে হাসে নিজস্বতায় কেউ কখনো বৃথা মনোরথে নিজের আগল আগলায় ব্যতিব্যস্ততার মুখোশ অথবা অসহায় চোখ গা-ঢাকা দেয় খানিক অবহেলায়।   যে দিন আমি দিনকে ধার করেছিলাম আলখেল্লাময় কোন এক পূর্বপুরুষ থেকে সেও অদ্য নাম লিখিয়েছে তার পূর্বপুরুষী দেখানো পথে এ আমার জন্যে আচানক কোন এক বন্ধুর পথ সাধ্যাতীত মিহিরাত্রিতূল্য; নিনাদে নিনাদে অন্ধময়।   এক এক করে পা পড়লে পথে রচিত হয় পথের; এ ইতিহাসস্বীকৃত কোনো তাই যে পথে একদা ছিল ব্যাঘ্রগর্জন অদ্য সেখানে বসত গাড়ে চিত্রা হরিণ ডোরায়-ডোরায় আঁকা ইতিহাস; পূর্বপুরুষী আমি হাত পাঁতি ইতিহাসে, সে মুখ লুকায় তার ইতিহাসে ইতিহাস ইতিহাসে খেল জমে অদূরে ঢাক বাজে খালি কলসীর খালি কলসীর উপুড়ে মানা তাই যথাবিহীত আগাগোড়া।   দিন দিনান্তে রাতে থামে, রাতের পথই ঐ একই পথে  তাই স্বভাব রাতে রাত নামে- চুপিসারে বলে যায় কেউ আজো তবে কমে গেলো আর একটা দিনের আয়ু!  
>>

কমে যায় দিন; জীবনের আয়ু

14/07/2012 18:06
>>

Items: 76 - 90 of 156

<< 4 | 5 | 6 | 7 | 8 >>

Search site

একটি ব্যক্তিগত ব্লগ। সব দায় এবং দায়িত্ব লেখকের একান্ত নিজস্ব।